গত মৌসুমের শেষের দিকে চোটের সঙ্গে লড়তে হয়েছে মেসিকে। মায়ামি ও আর্জেন্টিনার হয়ে কয়েকটি ম্যাচও মিস করেছেন। তাই এবার নিজেকে প্রস্তুত করতে অনুশীলনে কোনো কমতি রাখতে চাইছেন না আর্জেন্টিনা ও মায়ামির অধিনায়ক।


এ ছাড়াও মেসি অনুষ্ঠানে গেলে মিস করতেন আগামী শুক্রবারের মায়ামির প্রাক-মৌসুমের প্রথম ম্যাচ। যে ম্যাচে এল সালভাদরের বিপক্ষে খেলবে মেসির দর। আর এই ম্যাচেই মায়ামির নতুন তারকা লুইস সুয়ারজেকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হবে। মেসি এসব কিছুই মিস করতে চাননি।


এই পুরস্কারের জন্য ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ২০ আগস্ট পর্যন্ত সময়ের পারফরম্যান্স বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। ছেলেদের ‘দ্য বেষ্ট’ বেছে নিতে ভোট দিয়েছেন জাতীয় দলের কোচ, অধিনায়ক, সংবাদকর্মী ও বিশ্বব্যাপী ভক্তরা।

ফিফার ওয়েবসাইটে লাইভ বিবরণীতে বলা হয়েছে, এবার পুরস্কারটি জিততে মেসির সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে বাকিদের। মেসি এবং হলান্ড দুজনেই সমান ৪৮ পয়েন্ট পেয়েছেন ভোটাভুটিতে। কিন্তু মেসি জিতেছেন জাতীয় দলের অধিনায়কদের ভোটে প্রথম পছন্দের তালিকায় এগিয়ে থাকায়। ফিফার ‘রুলস অব অ্যালোকেশন’ এর ১২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এমবাপ্পে ৩৮ পয়েন্ট পেয়ে তৃতীয়।